বরিশালের টাইমস, জাতীয়, রাজনীতি, অর্থনীতি, সারা বাংলা, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, চাকরি, বিনোদন, সাতসতেরো, ক্যাম্পাস, অন্যান্য

Breaking

বুধবার, ১ জানুয়ারী, ২০২০

উৎসবে ছাড় পশ্চিমি ঝঞ্ঝার

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পশ্চিমি ঝঞ্ঝার গজগতিই বাঁচিয়ে দিল উৎসবমুখর বাঙালিকে। ইঙ্গিত ছিল ৩০ ডিসেম্বর কাশ্মীরে ঢুকবে শক্তিশালী ঝঞ্ঝা। তার প্রভাবে বর্ষশেষ-নববর্ষে ফিকে হবে কনকনে শীত। নতুন বছরের প্রথম দিনই বৃষ্টি হবে। কিন্তু ঝঞ্ঝা কিছুটা ধীরে এগোনোয় (এ দিন ছিল পাকিস্তানে) জাঁকিয়ে ঠান্ডার মধ্যেই বর্ষশেষ পার করল গোটা বাংলা। কলকাতার নিরিখে গত ১০ বছরে এটাই শীতলতম বর্ষশেষ (২০১১-র সঙ্গে যুগ্ম ভাবে)। বুধবার বৃষ্টির সম্ভাবনাও ক্ষীণ। হলেও ছিটেফোঁটা হতে পারে পশ্চিমাঞ্চলে। কলকাতায় দিনের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে মেঘ ঢুকতে পারে। বৃষ্টির সম্ভাবনা বৃহস্পতি থেকে শনিবার পর্যন্ত। এই পর্বে শীত কিছুটা পিছু হটবে। এ দিন ভোরে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ১১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বছরের শেষ দিন এত ঠান্ডা গত ১০ বছরে একমাত্র ২০১১ ছাড়া আর কোনও বছর পায়নি মহানগর। শেষ ২০০৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর ১১.৪ ডিগ্রিতে ছিল কলকাতার পারদ। গত বছর ছিল ১২.২ ডিগ্রি। দেখা যাচ্ছে, মঙ্গলবার ধরলে পরপর চার দিন কলকাতার তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রির নীচে থাকল। বীরভূম, পুরুলিয়ার মতো পশ্চিমের জেলাগুলিতে এ দিনও তাপমাত্রা ছিল আট ডিগ্রির নীচে। ঝঞ্ঝার প্রভাবে আজ, নববর্ষে সব জায়গাতেই তাপমাত্রা এক ডিগ্রি বাড়তে পারে। সপ্তাহের শেষে আরও ২-৩ ডিগ্রি বাড়বে রাতের তাপমাত্রা। তবে মেঘলা আকাশ আর বৃষ্টির সৌজন্যে দিনের তাপমাত্রাকম থাকবে। যেমন আবহাওয়া বড়দিনের ঠিক পর দিন পেয়েছিল কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গ। মৌসম ভবনের পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান, উপমহানির্দেশক সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘ঝঞ্ঝার আগমন কিছুটা দেরিতে হচ্ছে। ফলে তাপমাত্রা বাড়ার প্রক্রিয়াও একটু দেরিতে শুরুহবে। বর্ষবরণের উৎসবে জাঁকিয়ে শীতই থাকল। তেমন বাধা হল না পশ্চিমি ঝঞ্ঝা।’ আরও পড়ুন:


from Bengali News, Latest Bengali News, Bengali Khabar, Bengali News Headlines, বেঙ্গলি খবর https://ift.tt/36hgkDE

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Pages